বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা : এখন মহামারি সমাপ্তির স্বপ্ন দেখা যায়
করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের
পরীক্ষার ফলাফল
ইতিবাচক।
তাই বিশ্ববাসীকে
এই মহামারি
সমাপ্তির স্বপ্ন
দেখতে আশার
বাণী শুনিয়েছেন
বিশ্ব স্বাস্থ্য
সংস্থার (ডব্লিউএইচও)
মহাপরিচালক টেড্রোস
অ্যাধনম গেব্রেয়েসাস।
করোনা ভ্যাকসিন
বণ্টনের বিষয়ে
তিনি বলেন,
অবশ্যই খেয়াল
রাখতে হবে
ভ্যাকসিন পাওয়ার
ক্ষেত্রে ধনী
ও শক্তিশালী
দেশগুলো যেন
দরিদ্র দেশগুলোকে
অগ্রাহ্য না
করে ৷
ভ্যাকসিনগুলো অবশ্যই
বিশ্বজুড়ে পণ্য
হিসেবে সমানভাবে
ভাগ করতে
হবে।
বেসরকারি পণ্য
হিসেবে নয়। না
হলে অসাম্যতা
আরও বৃদ্ধি
পাবে এবং
কিছু মানুষ
আরও পিছিয়ে
পড়বে।
গত শুক্রবার
(৪ ডিসেম্বর)
ইউএন জেনারেল
অ্যাসেমব্লির প্রথম
উচ্চ স্তরের
অধিবেশনে অনলাইনে
তিনি এসব
কথা বলেন।
টেড্রোস বলেন,
গোটা বিশ্ব
যদি এই
মাত্রার অন্য
কোনও সংকট
এড়াতে চায়
তাহলে প্রাথমিক
স্বাস্থ্যসেবায় বিনিয়োগ
জরুরি ৷
দ্রুত প্রাথমিক
স্বাস্থ্যসেবার ভিত্তিকে
শক্তিশালী করে
তুলতে হবে।
তিনি বলেন,
ডব্লিউএইচও’র
অ্যাক্ট-এক্সিলারেটর
প্রোগ্রামটি দ্রুত
সঠিকভাবে ভ্যাকসিন
বিতরণের জন্য। ভ্যাকসিন
সংগ্রহ ও
সরবরাহের জন্য
অবিলম্বে ৪
দশমিক ৩
বিলিয়ন ডলার
প্রয়োজন।
এছাড়া ২০২১
সালের জন্য
আরও ২৩
দশমিক ৯
বিলিয়ন ডলার
প্রয়োজন।
বৈঠকে ডব্লিউএইচও’র প্রধান বলেন,
বৃহস্পতিবার ইউএন
সেক্রেটারি-জেনারেল
অ্যান্তোনিও গুতেরেস
জেনারেল অ্যাসেমব্লির
অধিবেশন উদ্বোধনের
সময় অ্যাক্ট-এক্সিলারেটরকে অর্থ
দেয়ার জন্য
আবেদন করেন
৷ যে
দেশগুলোর ক্ষমতা
আছে তাদের
থেকে আরও
বেশি বিনিয়োগের
আশা করছি।
0 Comments